৪৫তম বিসিএস এমসিকিউ

 

(খ) মানুষের ভাষার মূলে আছে কতগুলো ধ্বনি

(গ) ধ্বনি উচ্চারণীয় ও শ্রবণীয়

(ঘ) অর্থবোধক ধ্বনিগুলোই মানুষের বিভিন্ন ভাষার বাগধ্বনি

(ধ্বনি দৃশ্যমান

মানুষের মুখনিঃসৃত নিয়ন্ত্রিত ক্ষুদ্রতম আওয়াজকে বা মুখোচ্চারিত শব্দের ক্ষুদ্রতম অংশকে ধ্বনি বলা হয়। অন্যভাবে বলা যায়, এক মানুষের সঙ্গে আর এক মানুষের ভাব বিনিময়ের উদ্দেশ্যে যেসব অর্থ যুক্ত শব্দ বাগযন্ত্রের সাহায্যে উচ্চারণ করা হয় সেইসব শব্দের ক্ষুদ্রতম অংশকে বলা হয় ধ্বনি।ধ্বনি মূলত উৎপন্ন হয় মানুষের দুটি প্রত্যঙ্গের দ্বারা-একটি ফুসফুস, অন্যটি বাগযন্ত্র। ফুসফুস তাড়িত বাতাস গলনালী, মুখবিবর কিংবা নাক দিয়ে বেরিয়ে যাবার সময় বাগযন্ত্রের বিভিন্ন স্থানে আঘাত পায়। এ সংঘর্ষের স্থান, রূপ ও প্রকৃতি বিভিন্ন ধ্বনি সৃষ্টি করে।

 . স্বরান্ত অক্ষরকে কী বলে?

ক. একাক্ষর

খ. মুক্তাক্ষর

গ. বদ্ধাক্ষর 

ঘ. যুক্তাক্ষর

 

খ. মুক্তাক্ষর

যেসব অক্ষর স্বরধ্বনিজাত বা অক্ষরের শেষে একটি স্বরধ্বনি থাকে, তাকে স্বরান্ত অক্ষর বা মুক্তাক্ষর বলে। যেমন, ‘দা’> দ-আ; ‘অ’> অ; ‘কা’> ক-আ ইত্যাদি

 শুদ্ধ বানানের গুচ্ছ কোনটি?

(শিরশ্ছেদ, দরিদ্রতা, সমীচীন

(শিরোশ্ছেদ, দারিদ্র্য, সমীচিন

(শিরঃশ্ছেদ, দরিদ্রতা, সমিচীন

()  শিরচ্ছেদ, দরিদ্রতা, সমীচীন

()  শিরশ্ছেদদরিদ্রতাসমীচীন

()  গ্রিক

বিশ্বের অন্যতম প্রধান সভ্যতা ও সাহিত্যের ধারক ভাষা। গ্রিক একটি ইন্দো-ইউরোপীয় ভাষা, কিন্তু এটির কোন নিকটাত্মীয় ভাষা নেই। সমস্ত জীবিত ইন্দো-ইউরোপীয় ভাষার মধ্যে কেবল আরমেনীয় ভাষার সাথে গ্রিক ভাষার মিল আছে।উপরোক্ত ‘কলমোস’ শব্দটি গ্রিক ভাষার শব্দ।  

 ভাষা চিন্তার শুধু বাহনই নয়, চিন্তার প্রসূতিও।’মন্তব্যটি কোন ভাষা-চিন্তকের?

()  সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়

 

()  মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্

 

()  মুহম্মদ এনামুল হক

 

()  সুকুমার সেন

 

সুকুমার সেন

‘ভাষা চিন্তার শুধু বাহনই নয়, চিন্তার প্রসূতিও।’ মন্তব্যটি সুকুমার সেন- এর। 

 সর্বপ্রথম বাংলা ভাষার ব্যাকরণ রচনা করেন কে?

 (ক) মানোএল দ্য আসসুম্পসাঁও
 (খ)  রাজা রামমোহন রায়
 (গ)  রামেন্দ্র সুন্দর ত্রিবেদী
 (ঘ) নাথানিয়েল ব্রাসি হ্যালহেড

 (ক) মানোএল দ্য আসসুম্পসাঁও

১৮২৬ সালে রাজা রামমোহন রায় ইংরেজিতে বাংলা ব্যাকরণ লেখেন। এরপর তিনি স্কুল বুক সোসাইটির জন্য ঐ গ্রন্থ বাংলায় অনুবাদ করে নাম দেন ‘গৌড়ীয় ব্যাকরণ ‘ যা প্রকাশ হয় ১৮৩৩ সালে। আর এ গ্রন্থটি বাংলা ভাষায় প্রকাশিত প্রথম বাংলা ব্যাকরণ গ্রন্থ।  

(ঘ) এ

সম্মুখ স্বরধ্বনি যে ধনি উচ্চারণের সময় জিহ্বা সামনের দিকে এগিয়ে যায় তাকে সম্মুখ স্বরধনি বলে ।  এই জাতীয় মৌলিক স্বরবর্ণগুলো হলো- ই, এ এবং অ্যা

 . ‘তাম্বুলিক’ শব্দের সমার্থক নয় কোনটি?

(ক) পান-ব্যবসায়ী
(খ)  পর্ণকার
(গ)  তামসিক
(ঘ) বারুই

 

(খ)  তামসিক

সম্মুখ স্বরধ্বনি যে ধনি উচ্চারণের সময় জিহ্বা সামনের দিকে এগিয়ে যায় তাকে সম্মুখ স্বরধনি বলে ।  এই জাতীয় মৌলিক স্বরবর্ণগুলো হলো- ই, এ এবং অ্যা

 .‘তুমি তো ভারি সুন্দর ছবি আঁক!’—বাক্যটিতে কোন প্রকারের অব্যয় পদ ব্যবহৃত হয়েছে?

(ক) পদান্বয়ী অব্যয়
(খ)  অনুসর্গ অব্যয়
(গ)  অনন্বয়ী অব্যয়
(ঘ) অনুকার অব্যয়

 

(খ)  অনন্বয়ী অব্যয়

যেসব অব্যয় বাক্যের অন্য পদের সঙ্গে কোনো সম্বন্ধ না রেখে স্বাধীনভাবে নানাবিধ ভাব প্রকাশে ব্যবহৃত হয় , তাদের অনন্বয়ী অব্যয় বলে। যেমন – আপনি যা জানেন তা তো ঠিকই ঘটে। এখানে ‘তো’ অনন্বয়ী অব্যয়। #যেসব অব্যয় অব্যক্ত রব, শব্দ বা ধ্বনির অনুকরণে গঠিত হয়, সেগুলোকে অনুকার অব্যয় বলে। যেমন – মেঘের গর্জন – গুড় গুড়। #যেসব অব্যয় শব্দ বিশেষ্য ও সর্বনাম পদের বিভক্তির ন্যায় বসে কারকবাচকতা প্রকাশ করে, তাদের অনুসর্গ অব্যয় বলে। যেমন – ওকে দিয়ে এ কাজ হবে না। এখানে ‘দিয়ে’ অনুসর্গ অব্যয়। উল্লেখ্য অনুসর্গ অব্যয় ‘পদান্বয়ী অব্যয়’ নামেও পরিচিত।

১০. নিচের কোনটি যৌগিক শব্দ?

(ক) প্রবীণ
(খ)  জেঠামি
(গ)  সরোজ
(ঘ) মিতালি

 

(ঘ) মিতালি

মিতালি (মিতা + আলি) আলি প্রত্যয় গঠিত শব্দ তাই এটি ‘যৌগিক’ শব্দ।

(গ) তিনটি

এই বাক্যে ৩ টি বানান ভুল রয়েছে যেগুলো হলো- 

সুনামী→ সুনামি 

তান্ডব→ তাণ্ডব

সর্বশান্ত→ সর্বস্বান্ত 

 ১২. কৃদন্ত পদের পূর্ববর্তী পদকে কী বলে ?

(ক) উপপদ
(খ)  প্রাতিপদিক
(গ) প্রপদ
(ঘ) পূর্বপদ

 

(ক) উপপদ

কৃদন্ত পদের পূর্ববর্তী নামপদকে বলা হয় উপপদ

(গ) সর্বনাম

বিশেষ্য পদের পরিবর্তে যে পদ ব্যবহার করা হয়, তাকে সর্বনাম পদ বলে। উদাহরণ: আমি, আমরা, তুমি,তোমরা,আপনি,তিনি ,তুই , সে, সব,ইনি,উনি,যে, কে, কী, কারা ইত্যাদি। 

(ঘ) গরল

চর্যার অর্থ জানা যায় মুনিদত্তের ‘নির্মল গিরাটীকা’ থেকে। এই টীকার তিব্বতি অনুবাদ করেন কীর্তিচন্দ্র বা চন্দ্রকীর্তি। টীকাটি আবিষ্কার করেন প্রবোধচন্দ্র বাগচী।

 ১৫. ‘Rank’ শব্দের বাংলা পরিভাষা কী?
(ক) পদ
(খ)  পদমর্যাদা
(গ) মাত্রা
(ঘ) উচ্চতা

 

(খ)  পদমর্যাদা

‘Rank’ শব্দের বাংলা পরিভাষা পদমর্যাদা। 

 ১৬. চর্যাপদের তিব্বতি অনুবাদ প্রকাশ করেন কে?
(ক) প্রবোধচন্দ্র বাগচী
(খ)  যতীন্দ্র মোহন বাগচী
(গ) প্রফুল্ল মোহন বাগচী
(ঘ) প্রণয়ভূষণ বাগচী

 

(ক) প্রবোধচন্দ্র বাগচী

চর্যার অর্থ জানা যায় মুনিদত্তের ‘নির্মল গিরাটীকা’ থেকে। এই টীকার তিব্বতি অনুবাদ করেন কীর্তিচন্দ্র বা চন্দ্রকীর্তি। টীকাটি আবিষ্কার করেন প্রবোধচন্দ্র বাগচী।

 ১৭. ‘গীতগোবিন্দ’ কাব্যের রচয়িতা জয়দেব কার
সভাকবি ছিলেন?
(ক) শশাঙ্কদেবের
(খ)  লক্ষ্মণ সেনের
(গ) যশোবর্মনের
(ঘ) হর্ষবর্ধনের

(খ)  লক্ষ্মণ সেনের

জয়দেবের পিতার নাম ভোজদেব, মাতা বামদেবী; আর তাঁর স্ত্রী হলেন পদ্মাবতী। সংস্কৃত সাহিত্য এবং সঙ্গীত শাস্ত্রে জয়দেবের অসাধারণ পাণ্ডিত্য ছিল। তিনি ছিলেন রাজা লক্ষ্মণ সেনের সভাকবি।

 ১৮. কবি যশোরাজ খান বৈষ্ণবপদ রচনা করেন
কোন ভাষায়?


(ক) ব্রজবুলি
(খ)  বাংলা
(গ) সংস্কৃত
(ঘ) হিন্দি

(ক) ব্রজবুলি

 প্রাচীন বাংলার প্রথম ব্রজবুলি পদ রচনা করেন যশোরাজ খান। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তার ভানুসিংহ ঠাকুরের পদাবলী রচনা করেছেন এ ভাষায়। বাংলার নবজাগরণের অন্যান্য ১৯ শতকের ব্যক্তিত্ব, যেমন বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ও ব্রজবুলিতে লিখেছেন।

 ১৯. নিচের কোন জন যুদ্ধকাব্যের রচয়িতা নন?


(ক) দৌলত উজির বাহরাম খাঁ
(খ)  সাবিরিদ খাঁ
(গ) সৈয়দ সুলতান
(ঘ) সৈয়দ নূরুদ্দীন

(ঘ) সৈয়দ নূরুদ্দীন

সৈয়দ নূরুদ্দীন ছিলেন একজন বাংলাদেশী সাংবাদিক। সাংবাদিকতায় অবদানের জন্য তিনি ১৯৮৬ সালে মরণোত্তর বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক প্রদত্ত দেশের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বেসামরিক সম্মাননা একুশে পদকে ভূষিত হন। সৈয়দ নূরুদ্দীন যুদ্ধকাব্যের রচয়িতা নন। 

 ২০. কোনটি কবি জৈনুদ্দিনের কাব্যগ্রন্থ?

(ক) রসুল বিজয়
(খ)  মক্কা বিজয়
(গ) রসুলচরিত
(ঘ) মক্কানামা

(ক) রসুল বিজয়

জয়েন উদ্দীন (পঞ্চদশ শতক) মধ্যযুগের বাংলার একজন বিখ্যাত কবি। তিনি গৌড়ের সুলতান ইউসুফ শাহের (১৪৭৪ – ১৪৮১) সভাকবি ছিলেন। তার রসুল-বিজয় মৌলিক রচনা নয়, কোনো ফার্সি গ্রন্থের অনুসরণে লিখিত। তার এই কাব্যটি প্রাচীন বাংলা সাহিত্যে মুসলমান রচিত বিজয়-কাব্যধারার অন্যতম পথিকৃৎ।

 ২‘ভারত ছাড়’ আন্দোলন শুরু হয়- 

(ক) ১৯৩৭ সালে
(খ)  ১৯১৭ সালে
(গ) ১৯৪২ সালে
(ঘ) ১৯২৭ সালে

(গ) ১৯৪২ সালে

ভারত ছাড়ো আন্দোলন (আগস্ট আন্দোলন) ছিল একটি আইন অমান্য আন্দোলন যেটি ১৯৪২ সালের ৮ ই আগস্ট থেকে ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনে মহাত্মা গান্ধীর দ্বারা চালিত হয়েছিল।

২২. সর্বদলীয় রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম কমিটি’ গঠিত হয়—

(ক) ১৯৪৮ সালে
(খ)  ১৯৫০ সালে
(গ) ১৯৫২ সালে
(ঘ) ১৯৫৪ সালে

(গ) ১৯৫২ সালে

সর্বদলীয় কেন্দ্রীয় রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ গঠিত হয় ৩১ জানুয়ারি ১৯৫২ । সর্বদলীয় কেন্দ্রীয় রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ বাংলা ভাষা আন্দোলনের সময় পূর্ব বাংলার একটি প্রথম সারির রাজনৈতিক দল ছিল। ১৯৫২ সালের ৩১ জানুয়ারিতে ঢাকা বিশ্ব বিদ্যালয়ের বার লাইব্রেরি হলে একটি সভায় এই দল গঠন করা হয়।

 ২৩ঐতিহাসিক ‘ছয়-দফা’ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা দেন –

(ক) ৫ ফেব্রুয়ারি ১৯৬৬
(খ)  ২৩ মার্চ ১৯৬৬
(গ) ২৬ মার্চ ১৯৬৬
(ঘ) ৩১ মার্চ ১৯৬৬

 

(খ)  ২৩ মার্চ ১৯৬৬

তৎকালীন ভারত – পাকিস্তান যুদ্ধ (৬ – ২৭ সেপ্টেম্বর ১৯৬৫) সমাপ্তির পর উভয় দেশের মধ্যে ‘তাসখন্দ চুক্তি’ স্বাক্ষরিত হয় ১০ জানুয়ারি ১৯৬৬। এ ঘটনার পটভূমিকায় ১৯৬৬ সালের ৫ – ৬ ফেব্রুয়ারি লাহোরে অনুষ্ঠিত বিরোধী দলের এক সম্মেলনে ঐতিহাসিক ৬ দফা কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়। পরবর্তীতে ২৩ মার্চ, ১৯৬৬ সালে লাহোরে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান আনুষ্ঠানিকভাবে ৬ দফা ঘোষণা করেন।

 ২৪বাংলাদেশের জাতীয় সংসদের অধিবেশন আহ্বান করেন কে?

(ক) রাষ্ট্রপতি
(খ)  চীফ হুইপ
(গ) স্পীকার
(ঘ) প্রধানমন্ত্রী

 

(ক) রাষ্ট্রপতি

বাংলাদেশের জাতীয় সংসদের অধিবেশন আহ্বান করেন মহামান্য “রাষ্ট্রপতি “। বর্তমানে রাষ্ট্রপতি জাতীয় সংসদ কর্তৃক নির্বাচিত হয়ে থাকেন। রাষ্ট্রপতির মেয়াদকাল ৫ বছর।

 ২৫. ‘পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী মুসলিম লীগ প্রতিষ্ঠাকালীন সাধারণ সম্পাদক-

(ক) শেখ মুজিবুর রহমান
(খ)  শেখ মুজিবুর রহমান
(গ) শামছুল হক
(ঘ) আতাউর রহমান খান

(গ) শামছুল হক

প্রতিষ্ঠাকালীন পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী মুসলিম লীগের সভাপতি হন টাঙ্গাইলের মওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানী, সহ-সভাপতি হন আতাউর রহমান খান, শাখাওয়াত হোসেন ও আলী আহমদ। টাঙ্গাইলের শামসুল হক সাধারণ সম্পাদক।

(খ)  অনুচ্ছেদ ৩

সংবিধানের ৩নং অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে- প্রজাতন্ত্রের রাষ্ট্রভাষা বাংলা।

 ২৭ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণ সংবিধানের কোন তফসিলে আছে?

(ক) চতুর্থ তফসিল
(খ)  পঞ্চম তফসিল
(গ) ষষ্ঠ তফসিল
(ঘ) সপ্তম তফসিল

(খ)  পঞ্চম তফসিল

আমাদের সংবিধানের ১৫০(২) অনুচ্ছেদ অনুযায়ী, বঙ্গবন্ধুর এই ভাষণ সংবিধানের পঞ্চম তফসিল দ্বারা আমাদের সংবিধানের অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।

 ২. বাংলাদেশের সংবিধান অনুযায়ী “কোর্ট অব রেকর্ড” হিসাবে গণ্য –

(ক) লেবার কোর্ট
(খ)  হাই কোর্ট
(গ) জজ কোর্ট
(ঘ) সুপ্রীম কোর্ট

(ঘ) সুপ্রীম কোর্ট

অনুচ্ছেদঃ ১০৮ কোর্ট অব রেকর্ড, সুপ্রীম কোর্ট একটি “কোর্ট অব্ রেকর্ড” হবেন এবং এর অবমাননার জন্য তদন্তের আদেশ দান বা দণ্ডাদেশদানের ক্ষমতাসহ আইন-সাপেক্ষে অনুরূপ আদালতের সকল ক্ষমতার অধিকারী থাকবেন।

(ক) ৮ (আট) টি

 বাংলাদেশে এ পর্যন্ত ৮টি পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে। এর মধ্যে ৭টি পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা সম্পন্ন হয়েছে এবং ৮ম পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা চলমান রয়েছে। ২৯ ডিসেম্বর, ২০২০ সালে বাংলাদেশ পরিকল্পনা কমিশনের সাধারণ অর্থনীতি বিভাগ ৮ম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা ২০২১ – ২০২৫ মেয়াদে ” চূড়ান্ত অনুমোদন দেয়।

৩০. বাংলাদেশের কয়টি জেলার সাথে ‘সুন্দরবন’ সংযুক্ত আছে ?

(ক) ৪ (চার) টি
(খ)  ৫ (পাঁচ) টি
(গ) ৭ (সাত) টি
(ঘ) ৬ (ছয়) টি

 

(খ)  ৫ (পাঁচ) টি

বাংলাদেশের ৫ টি জেলায় সুন্দরবন অবস্থিত।এগুলো হলো:খুলনা, বাগেরহাট, পটুয়াখালি, বরগুনা, সাতক্ষীরা।

৩১. মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় ঢাকা শহর কোন সেক্টরের অন্তর্ভুক্ত ছিল?

(ক) ২(দুই)নম্বর
(খ)  ৩ (তিন)নম্বর
(গ) ৫ (পাঁচ) নম্বর
(ঘ) ৪ (চার)নম্বর

(ক) ২(দুই)নম্বর

বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় ঢাকা শহর দুই নং সেক্টরের অধীনে ছিল। (দুই নং সেক্টরের অধীনে ছিল – নোয়াখালী জেলা, কুমিল্লা জেলার আখাউড়া – ভৈরব রেললাইন পর্যন্ত এবং ফরিদপুর ও ঢাকার অংশবিশেষ)

৩২. ‘জয় বাংলা’ কে জাতীয় স্লোগান হিসাবে মন্ত্রিসভায় কত তারিখে অনুমোদন করা হয়?

(ক) ২ মার্চ, ২০২২
(খ)  ৪ মার্চ, ২০২২
(গ) ৩ মার্চ, ২০২২
(ঘ) ৫ মার্চ, ২০২২

(ক) ২ মার্চ, ২০২২

মার্চ ২০২২ জয় বাংলাকে জাতীয় স্লোগান ঘোষণা করে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ প্রজ্ঞাপন জারি করে। তে বলা হয়,

ক) ‘জয় বাংলা’ বাংলাদেশের জাতীয় স্লোগান হবে।

(খ) সাংবিধানিক পদাধিকারীগণ, দেশে ও দেশের বাইরে কর্মরত সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত ও সংবিধিবদ্ধ সংস্থার কর্মকর্তা/কর্মচারীবৃন্দ সকল জাতীয় দিবস উদযাপন এবং অন্যান্য রাষ্ট্রীয় ও সরকারি অনুষ্ঠানে বক্তব্যের শেষে ‘জয় বাংলা’ স্লোগান উচ্চারণ করবেন।

(গ) সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে প্রাত্যহিক সমাবেশ সমাপ্তির পর এবং সভা-সেমিনারে বক্তব্যের শেষে শিক্ষকগণ ও ছাত্র-ছাত্রীবৃন্দ ‘জয় বাংলা’ স্লোগান উচ্চারণ করবেন।

২। ইহা অবিলম্বে কার্যকর হবে।

৩৩. বাংলাদেশ সরকারী কর্ম কমিশন কবে গঠিত হয়?

(ক) ৬ এপ্রিল ১৯৭২
(খ)  ৭ এপ্রিল ১৯৭২
(গ) ৮ এপ্রিল ১৯৭২
(ঘ) ৯ এপ্রিল ১৯৭২

৮ এপ্রিল ১৯৭২

১৯৭১ খ্রিষ্টাব্দে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসাবে প্রতিষ্ঠার পর ১৯৭২ সালের ৮ এপ্রিল বাংলাদেশের সরকারি কর্ম কমিশন গঠিত হয়।

৩৪. ‘e-TIN’ চালু করা হয় কত সালে?

(ক) ২০১৩ সালে
(খ)  ২০১৪ সালে
(গ) ২০১৫ সালে
(ঘ) ২০১৬ সালে

(ক) ২০১৩ সালে

২০১৩ সালে অনলাইনে ই-টিআইএন পদ্ধিত চালু করে এনবিআর। এ ব্যবস্থায় যে কেউ ইচ্ছা করলে ঘরে বসে টিআইএন নিতে পারেন। কর্মকর্তাদের কাছে ধরনা না দিলও চলে। এনবিআরের ওয়েবসাইটে ঢুকে ক্লিক করে ১২ ডিজিটের ইলেকট্রনিক ট্যাক্স আইডেনটিফিকেশন নম্বর (ই-টিআইএন) সংগ্রহ করা যায়।

৩৫. কত সালে মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইনটি প্রবর্তন করা হয় ?
(ক) ২০১১ সালে
(খ)  ২০১৩ সালে
(গ) ২০১৪ সালে
(ঘ) ২০১২ সালে

(ঘ) ২০১২ সালে

মানিলণ্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০০২ বাংলাদেশের একটি আইন যা ২০০২ সালের ৭ নং আইন হিসাবে চিহ্নিত এবং ৭ই এপ্রিল, ২০০২ তারিখে আইন হিসাবে প্রচারিত। আইনটি ৩০শে এপ্রিল ২০০২ তারিখ থেকে কার্যকর হয়। এ আইনটি “মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ (সংশোধন) আইন” দ্বারা ২০০৩ সালে সংশোধন করা হয়। পরে, ২০১২ সালে এই আইনটি রহিত করা হয়।

 

মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন ২০১২ সালের ২০ ফেব্রুয়ারি পাস হয়

৩৬. দেশের কোন জেলায় সর্ববৃহৎ সৌরবিদ্যুৎ কেন্দ্র অবস্থিত?
(ক) চট্টগ্রাম
(খ) ময়মনসিংহ
(গ) ফেনী
(ঘ) নরসিংদী

(খ)  ময়মনসিংহ

বাংলাদেশ, মালয়েশিয়া ও সিঙ্গাপুরের যৌথ উদ্যোগে এইচ ডি এফ সি সিন পাওয়ার লিমিটেড ময়মনসিংহের গৌরীপুর উপজেলার সুতিয়াখালীতে ১৭৪ একর জমির ওপর ৮০০ কোটি টাকা ব্যয়ে অত্যাধুনিক প্রযুক্তির পরিবেশ বান্ধব সৌর বিদ্যুৎ উৎপাদন প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে।

৩৭. বাংলাদেশে বন গবেষণা কেন্দ্র কোথায় অবস্থিত?
(ক) রাজশাহী
(খ)  কুমিল্লা
(গ) চট্টগ্রাম
(ঘ) গাজীপুর

(গ) চট্টগ্রাম

বাংলাদেশ বন গবেষণা ইনস্টিটিউট বাংলাদেশের বনসম্পদ, যা প্রয়োজনের তুলনায় সীমিত, তার রক্ষণা-বেক্ষণ ও পরিচর্যা এবং নতুন বনাঞ্চল সৃষ্টি, এ সংক্রান্ত গবেষণা পরিচালনা করে থাকে। এটি সংক্ষেপে বিএফআরআই (BFRI=Bangladesh Forest Research Institute) নামে পরিচিত। এর প্রধান কার্যালয় চট্টগ্রামে অবস্থিত।

৩৮. বাংলাদেশের মৎস্য প্রজাতি গবেষণাগার কোথায় অবস্থিত?
(ক) চাঁদপুর
(খ) ময়মনসিংহ
(গ) ফরিদপুর
(ঘ) ভোলা

(খ)  ময়মনসিংহ

স্বাদু পানির মাছ গবেষণা ইনস্টিটিউট ও মৎস্য প্রজাতি গবেষণাগার ময়মনসিংহে অবস্থিত। উল্লেখ্য, মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউট ১৯৮৪ সালে চাদপুরে স্থাপন করা হয় ও ১৯৮৬ সালে ময়মনসিংহে স্থানান্তরিত হয়।

৩৯. বাংলাদেশের প্রধান খনিজ সম্পদ কোনটি?
(ক) চুনাপাথর
(খ)  প্রাকৃতিক গ্যাস
(গ) চীনামাটি
(ঘ) কয়লা

(খ)  প্রাকৃতিক গ্যাস

প্রাকৃতিক গ্যাসঃ প্রাকৃতিক গ্যাস বাংলাদেশের প্রধান খনিজ সম্পদ। ১৯৫৫ সালে সিলেটের হরিপুর সর্বপ্রথম গ্যাস ক্ষেত্র আবিষ্কৃত হয়। ১৯৫৭ সালে এই গ্যাস ক্ষেত্র থেকে গ্যাস উত্তোলন শুরু হয়।

৪০. ইউরিয়া সারের কাঁচামাল কী?
(ক) প্রাকৃতিক গ্যাস
(খ)  চুনাপাথর
(গ) মিথেন গ্যাস
(ঘ) ইলমেনাইট

(গ) মিথেন গ্যাস

ইউরিয়া সারের প্রধান কাঁচামাল : মিথেন গ্যাস। ইউরিয়া সার নাইট্রোজেন সরবরাহ করে থাকে যা শিকড়ের বৃদ্ধি বিস্তাররে সহায়তা করে থাকে। গাছের ও শাকসবজির পর্যাপ্ত পরিমাণ পাতা, ডালপালা ও কান্ড উৎপাদনে সাহায্য করে থাকে। ইউরিয়া সার ক্লোরোফিল উৎপাদনের মাধ্যমে গাছপালাকে গাঢ় সবুজ বর্ণ প্রদান করে থাকে।

৪১. “বিদ্যাসাগর ও বাঙালি সমাজ” গ্রন্থের রচয়িতা কে?
(ক) বিনয় ঘোষ
(খ)  সুবিনয় ঘোষ
(গ) বিনয় ভট্টাচার্য
(ঘ) বিনয় বর্মণ

(ক) বিনয় ঘোষ

বিদ্যাসাগর ও বাঙালী সমাজ  গ্রন্থের রচয়িতা বিনয় ঘোষ

৪২. প্রথম সাহিত্যিক গদ্যের স্রষ্টা কে?
(ক) রাজা রামমোহন রায়
(খ)  ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর
(গ) মৃত্যুঞ্জয় বিদ্যালঙ্কার
(ঘ) বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়

(খ)  ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর

ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরকে বাংলা সাহিত্যের প্রথম সার্থক গদ্যকার মনে করা হয়।

(ক) ১৮৫৮ সালে

বাংলা উপন্যাস রচনার পথিকৃৎ প্যারীচাঁদ মিত্রের প্রথম উপন্যাস হলো ‘আলালের ঘরের দুলাল’। গ্রন্থটি ১৯৫৪ খ্রিষ্টাব্দ থেকে ‘মাসিক পত্রিকা’য় ধারাবাহিকভাবে প্রকাশিত হয়ে ১৯৫৮ সালে গ্রন্থাকারে প্রকাশ পায়।

৪৪. শচীন, দামিনী ও শ্রীবিলাস রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কোন উপন্যাসের চরিত্র?
(ক) চতুরঙ্গ
(খ)  চার অধ্যায়
(গ) নৌকাডুবি
(ঘ) ঘরে বাইরে

(ক) চতুরঙ্গ

চতুরঙ্গ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের একটি সামাজিক-মনস্তাত্ত্বিক উপন্যাস। এটি সাধুভাষায় লিখিত রবীন্দ্রনাথের সর্বশেষ উপন্যাস। এটিকে রবীন্দ্রনাথের অন্যতম শ্রেষ্ঠ উপন্যাস বলে বিবেচিত হয়। চতুরঙ্গ উপন্যাসের চারটি অঙ্গ- জ্যাঠামশাই ,শচীশ ,দামিনী এবং শ্রীবিলাস।  উপন্যাসটি ১৯১৬ সালে প্রকাশিত হয়।

৪৫. “তুমি মা কল্পতরু, আমরা সব পোষাগরু”— এই কবিতাংশটির রচয়িতা কে?
(ক) রঙ্গলাল বন্দ্যোপাধ্যায়
(খ)  ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর
(গ) হেমচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়
(ঘ) ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত

(ঘ) ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত

ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্তের (১৭৬০-১৮৬০ সাল ) সাহিত্যকর্মে মধ্যযুগের সাহিত্যের যেমন ছাপ আছে, সেই সাথে আধুনিক যুগের সাহিত্যের ছাপ একই সাথে পাওয়া যায় যদিও তিনি মধ্যযুগের কবি। দুইটা যুগের সন্ধিক্ষণের কবি হিসেবে ঈশ্চরচন্দ্র গুপ্তকে যুগসন্ধিক্ষণের কবি বলা হয়। “তুমি মা কল্পতরু, আমরা সব পোষাগরু”— এই কবিতাংশটির রচয়িতা ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত । 

৪৬. মীর মশাররফ হোসেনের কোন গ্রন্থের উপজীব্য হিন্দু-মুসলমানের বিরোধ?
(ক) গো-জীবন
(খ)  ইসলামের জয়
(গ) এর উপায় কী
(ঘ) বসন্তকুমারী নাটক

(ক) গো-জীবন

মীর মশাররফ হােসেনের ‘গাে-জীবন’(১৮৮৯) একটি প্রবন্ধ পুস্তিকা। প্রবন্ধটির মূল বক্তব্য হলাে, কৃষিনির্ভর অর্থনীতিতে যে কোনাে কারণেই হােক গাে-হত্যা অনুচিত। স্বীয় বক্তব্যের সমর্থনে লেখক ধর্মগ্রন্থ এবং প্রাত্যহিক-বাস্তব অভিজ্ঞতা থেকে নানা যুক্তি ও তথ্য পরিবেশন করেছেন। হিন্দু ও মুসলমান এই দুই ধর্মাবলম্বীদের ঐক্যবদ্ধ করার মানসেই মশাররফ হােসেন এ প্রবন্ধ রচনা করেন। প্রবন্ধটি তৎকালে মুসলিম ধর্মীয় নেতৃস্থানীয় ব্যক্তিদের মধ্যে যথেষ্ট প্রতিক্রিয়ার জন্ম দেয়। এ কারণে ‘আখবারে এসলামিয়া’ (১৮৮৪) পত্রিকা প্রতিবাদ প্রকাশ করে এবং লেখককে পরে মামলাতে জড়িয়ে পড়তে হয়। অবশেষে মৌলবাদী মুসলিমদের প্রবল চাপের মুখে তিনি ‘গাে-জীবন’ প্রত্যাহার করতে বাধ্য হন।

(ঘ) ১৬ বছর

ছোটগল্পকার হচ্ছেন এমন একজন সাহিত্যিক, যিনি ছোটগল্প লিখে থাকেন। সাহিত্যের একটি সুপরিচিত ও জনপ্রিয় ধারা বলা হয় ছোটগল্পকে। অনেক বিশ্বখ্যাত ঔপন্যাসিকের সাহিত্যজীবন শুরু হয় ছোটগল্পের মাধ্যমে। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ১৬ বছর বয়সে ছোটগল্পকার হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেন।

৪৮.  নিচের কোনটি বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের গল্পগ্রন্থ নয়?
(ক) ইছামতি
(খ)  মেঘমল্লার
(গ) মৌরিফুল
(ঘ) যাত্রাবদল

ক) ইছামতি

বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের গল্পগ্রন্থ : ‘মেঘমল্লার’ (১৯৩১), ‘মৌরীফুল’ (১৯৩২), ‘যাত্রাবদল’ (১৯৩৪), ‘জন্ম ও মৃত্যু’ (১৯৩৭), ‘কিন্নরদল’ (১৯৩৮), ‘বেনীগীর ফুলবাড়ি’ (১৯৪১), ‘নবাগত’ (১৯৪৪), ‘উপলখণ্ড’ (১৯৪৪), ‘বিধু মাস্টার’ (১৯৪৫), ‘ক্ষণভঙ্গুর (১৯৪৫), ‘অসাধারণ’ (১৯৪৬), ‘মুখোশ ও মুখশ্রী’ (১৯৪৭), নীলগঞ্জের ফালমন সাহেব’ (১৯৪৮), ‘জ্যোতিরঙ্গন’ (১৯৪৯), ‘কুশল পাহাড়ী’ (১৯৫০), ‘রূপ হলুদ’ (১৯৫৭), ‘ছায়াছবি’ (১৯৬০), ‘অনুসন্ধান’ (১৯৬০)।ইছামতি বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের গল্পগ্রন্থ নয়। 

৪৯. ‘আমার পথ’ প্রবন্ধটি কাজী নজরুল ইসলামের কোন গ্রন্থ থেকে সংকলিত হয়েছে?
(ক) যুগ-বাণী
(খ)  রুদ্র-মঙ্গল
(গ) দুর্দিনের যাত্রী
(ঘ) রাজবন্দির জবানবন্দি

(খ)  রুদ্র-মঙ্গল

‘আমার পথ’ প্রবন্ধটি কাজী নজরুল ইসলামের সুবিখ্যাত প্রবন্ধগ্রন্থ ‘রুদ্র-মঙ্গল’ থেকে সংকলিত হয়েছে।

৫০.  ‘জীবন ও বৃক্ষ’ প্রবন্ধে মোতাহের হোসেন চৌধুরী কাকে তপোবন-প্রেমিক বলেছেন?
(ক) বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়কে
(খ)  জসীম উদ্দীনকে
(গ) রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরকে
(ঘ) শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়কে

(গ) রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরকে

‘জীবন ও বৃক্ষ’ প্রবন্ধে মোতাহের হোসেন চৌধুরী রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরকে তপোবন-প্রেমিক বলেছেন।

(খ)  শেখ কামালকে

শেখ কামাল (৫ আগস্ট ১৯৪৯ – ১৫ আগস্ট ১৯৭৫) শেখ মুজিবুর রহমানের জ্যেষ্ঠ পুত্র। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে তিনি মুক্তিবাহিনীর অন্যতম সংগঠক ছিলেন। যুদ্ধকালীন সময়ে তিনি মুহাম্মদ আতাউল গণি ওসমানীর এইড ডি ক্যাম্প (এডিসি) হিসেবে কাজ করেন। ১৯৭৫ সালের ১৪ জুলাই তিনি ক্রীড়াবিদ সুলতানা খুকিকে বিয়ে করেন।‘আমি যখন জেলে যাই তখন ওর বয়স মাত্র কয়েক মাস।’ —এখানে শেখ মুজিবুর রহমান শেখ কামাল- এর কথা বলেছেন। 

৫২. আখতারুজ্জামান ইলিয়াস জন্মগ্রহণ করেন কোথায়?
(ক) গাইবান্ধায়
(খ)  বগুড়ায়
(গ) ঢাকায়
(ঘ) সিরাজগঞ্জে

(ক) গাইবান্ধায়

আখতারুজ্জামান ইলিয়াস (১২ ফেব্রুয়ারি ১৯৪৩ – ৪ জানুয়ারি ১৯৯৭), জন্মগ্রহণ করেন গাইবান্ধায়। তিনি ছিলেন বাংলাদেশি ছোটগল্পকার, ঔপন্যাসিক, এবং অধ্যাপক। তিনি একজন স্বল্পপ্রজ লেখক ছিলেন। বাস্তবতার নিপুণ চিত্রণ, ইতিহাস ও রাজনৈতিক জ্ঞান, গভীর অন্তর্দৃষ্টি ও সূক্ষ্ম কৌতুকবোধ তার রচনাকে দিয়েছে ব্যতিক্রমী সুষমা। 

৫৩. মাইকেল মধুসূদন দত্ত প্রবর্তিত ‘অমিত্রাক্ষর ছন্দ’ প্রকৃত পক্ষে বাংলা কোন ছন্দের নব-রূপায়ণ?
(ক) স্বরবৃত্ত ছন্দ
(খ) অক্ষরবৃত্ত ছন্দ
(গ) মাত্রাবৃত্ত ছন্দ
(ঘ) গৈরিশ ছন্দ

(খ) অক্ষরবৃত্ত ছন্দ

কাব্যে যে ছন্দে চরণদ্বয়ের অন্ত্যবর্ণের মিল থাকে না, তাকে অমিত্রাক্ষর ছন্দ বলে। অমিত্রাক্ষর ছন্দ বাংলা কাব্যের একটি বিশেষ ছন্দরূপ যা ঊনবিংশ শতাব্দীর শেষভাগে মাইকেল মধুসূদন দত্ত প্রবর্তন করেছিলেন। ১৮৬০ সালে প্রকাশিত পদ্মাবতী নাটকের ২য় অঙ্কের ২য় গর্ভাঙ্কে মধুসূদন সর্বপ্রথম অমিত্রাক্ষর ছন্দ প্রয়োগ করেছিলেন। অক্ষরবৃত্ত ছন্দে মুক্তাক্ষর ১ মাত্রা, যুক্তাক্ষর শব্দের প্রথমে ও মাঝে ১ মাত্রা কিন্তু শব্দের শেষে যুক্তাক্ষর ২ মাত্রা। অক্ষরের শেষে স্বরধ্বনি থাকলে ১ মাত্রা গুনতে হয়। অক্ষরের শেষে ব্যঞ্জনধ্বনি আছে, এমন অক্ষর শব্দের শেষে থাকলে ২ মাত্রা হয়; শব্দের শুরুতে বা মাঝে থাকলে ১ মাত্রা হয়। অক্ষরবৃত্ত বা মিশ্রকলাবৃত্ত বা তানপ্রধান ছন্দ। 

৫৪. “বুক তার বাংলাদেশের হৃদয়” কাব্যগ্রন্থের রচয়িতা কে?
(ক) সৈয়দ শামসুল হক
(খ)  শামসুর রাহমান
(গ) হাসান হাফিজুর রহমান
(ঘ) আহসান হাবীব

(খ)  শামসুর রাহমান

বুক তার বাংলাদেশের হৃদয় কাব্যের রচয়িতা হলেন কবি শামসুর রাহমান

৫৫. “দুর্দিনের দিনলিপি” স্মৃতিগ্রন্থটি কার লেখা?
(ক) আবুল ফজল
(খ)  আবদুল কাদির
(গ) জাহানারা ইমাম
(ঘ) মুশতারি শফী

(ক) আবুল ফজল

বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের প্রাক্কালে তাঁর বাসভবন ‘সাহিত্য নিকেতনে’ চট্টগ্রামের সর্বশ্রেণির বুদ্ধিজীবী ও সংস্কৃতিকর্মীরা মিলিত হয়ে গড়ে তোলেন ‘শিল্পী-সাহিত্যিক-সংস্কৃতিসেবী প্রতিরোধ সংঘ’। আবুল ফজল এই সংঘের পৃষ্ঠপোষক নির্বাচিত হন। মুক্তিযুদ্ধকালে তিনি আত্মগোপন করেন এবং দুর্দিনের দিনলিপি রচনা করেন

৫৬. কোনটি বিচার বিভাগের কাজ নয়?
(ক) আইনের প্রয়োগ
(খ)  আইনের ব্যাখ্যা
(গ) সংবিধান প্রণয়ন
(ঘ) সংবিধানের ব্যাখ্যা

(গ) সংবিধান প্রণয়ন

সংবিধান প্রণয়ন বিচার বিভাগের কাজ নয়

৫৭. পারিবারিক আদালত অধ্যাদেশ কত সালে জারি হয়?
(ক) ১৯৮০ সালে
(খ)  ১৯৮৫ সালে
(গ) ১৯৮১ সালে
(ঘ) ১৯৯১ সালে

(খ)  ১৯৮৫ সালে

পারিবারিক আদালত অর্ডিন্যান্স, ১৯৮৫ পরিবারের প্রতিটি সদস্যের আইনগত সমস্যার বিচার নিষ্পত্তি সম্পর্কিত অধ্যাদেশ। ১৯৮৫ সালে এ অধ্যাদেশ জারি করা হয়। ইসলামী আইন, হিন্দু আইন, দেওয়ানি কার্যবিধি, সাক্ষ্য আইন, অভিভাবক ও প্রতিপাল্য আইন, মুসলিম বিবাহ বিচ্ছেদ আইন, পারিবারিক আইন অধ্যাদেশ প্রভৃতি সমন্বয়ে পারিবারিক আদালতের বিচার্য বিষয়ের আইন সংকলিত হয়েছে। এ আইন রাঙ্গামাটি, বান্দরবান, খাগড়াছড়ি ও পার্বত্য এলাকার জেলাসমূহ ছাড়া সারা দেশে প্রযোজ্য। 

৫৮. ‘গণহত্যা যাদুঘর’ কোথায় অবস্থিত?
(ক) ঢাকা
(খ)  কুমিল্লা
(গ) চট্টগ্রাম
(ঘ) খুলনা

(ঘ) খুলনা

গণহত্যা-নির্যাতন আর্কাইভ ও জাদুঘর অবস্থিত সাউথ সেন্ট্রাল রোড , খুলনায় অবস্থিত।

৫৯. নভেরা আহমেদের পরিচয় কী হিসাবে ?
(ক) কবি
(খ)  কণ্ঠশিল্পী
(গ) নাট্যকার
(ঘ) ভাস্কর

(ঘ) ভাস্কর

নভেরা আহমেদ (মার্চ ২৯, ১৯৩৯–মে ৬, ২০১৫) ছিলেন একজন বাংলাদেশী ভাস্কর। তিনি বাংলাদেশের আধুনিক ভাস্কর্যশিল্পের অন্যতম অগ্রদূত এবং বিংশ শতাব্দীর প্রথম বাংলাদেশী আধুনিক ভাস্কর। ১৯৯৭ খ্রিষ্টাব্দে বাংলাদেশ সরকার তাকে একুশে পদক প্রদান করে

৬০. আয়তনে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় জেলা কোনটি?
(ক) রাঙ্গামাটি
(খ)  চট্টগ্রাম
(গ) বরিশাল
(ঘ) ময়মনসিংহ

(ক) রাঙ্গামাটি

আয়তনের দিক থেকে বাংলাদেশের বৃহত্তম জেলা রাঙামাটি। এর আয়তন ৬১১৬.১১ বর্গ কিলোমিটার বা ২৩৬১.০০ বর্গমাইল। বরিশাল একটি ঐতিহ্যবাহী ও গুরুত্বপূর্ণ জেলা । এর আয়তন ২৭৮৪.৫২ বর্গকিলোমিটার।

৬১. কোন এলাকাকে ‘Marine Protected Area (MPA) ঘোষণা করা হয়েছে?
(ক) সেন্টমার্টিন
(খ) সেন্টমার্টিন এবং এর আশেপাশের এলাকা
(গ)পটুয়াখালী ও বরগুনা
(ঘ) হিরন পয়েন্ট

(খ) সেন্টমার্টিন এবং এর আশেপাশের এলাকা

বন্যপ্রাণী (সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা) আইন, ২০১২ এর ধারা ১৩ (১) ও ১৩ (২)-এর ক্ষমতাবলে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় কক্সবাজার জেলার টেকনাফ উপজেলাধীন বঙ্গোপসাগরের সেন্টমার্টিন দ্বীপের ১ হাজার ৭৪৩ বর্গ কিলোমিটার এলাকাকে ২০২২ সালের ৪ জানুয়ারি ‘সেন্টমার্টিন মেরিন প্রটেক্টেড এরিয়া’ ঘোষণা করে।

৬২. বাংলাদেশের ভৌগলিক নির্দেশক পণ্য কয়টি?
(ক) ৯ (নয়) টি
(খ) ১০ (দশ) টি
(গ) ১১ (এগার) টি
(ঘ) ১২ (বার) টি

(গ) ১১ (এগার) টি

.কোনো একটা দেশের মাটি, পানি, আবহাওয়া ও মানুষের সৃজনশীলতা মিলে কোনো পণ্য তৈরি হলে তাকে বলা হয় সেই দেশের ভৌগোলিক নির্দেশক (জিওগ্রাফিক্যাল ইনডিকেশন বা জিআই) পণ্য। শুধু বাংলাদেশেই উৎপাদিত হয় এমন ১১টি পণ্য আন্তর্জাতিক মেধাস্বত্ব কর্তৃপক্ষ থেকে ভৌগোলিক নির্দেশক পণ্য হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে।

একনজরে জি-আই পণ্যগুলিঃ 

জামদানি (২০১৬)
ইলিশ (২০১৭) 
বাগদা চিংড়ি (২০২১) 
চাঁপাইনবাবগঞ্জের ক্ষীরশাপাতি আম (২০১৯) 
ফজলি আম (২০২১) 
ঢাকাই মসলিন (২০২০) 
রাজশাহী সিল্ক (২০২২) 
রংপুরের শতরঞ্জি (২০২২) 
কালিজিরা ধান (২০২১) 
বিজয়পুরের সাদামাটি 
দিনাজপুরের কাটারিভোগ 

(ক) সিলেট

.মণিপুরী উপজাতি সিলেট জেলায় বাস করে।
মণিপুরী জাতি ভারত ও বাংলাদেশের একটি ক্ষুদ্র ও বৈশিষ্ট্যপূর্ণ জনগোষ্ঠীর নাম। এদের আদি নিবাস ভারতের মণিপুর রাজ্যে।
মণিপুরীদের নিজস্ব ভাষা, বর্ণমালা, সাহিত্য এবং সমৃদ্ধ সংস্কৃতি রয়েছে। ভারতের মণিপুর, আসাম, ও ত্রিপুরা রাজ্যের ও বাংলাদেশের সিলেট বিভাগের বিভিন্ন এলাকায় মণিপুরী সম্প্রদায়ের লোক বাস করে।

৬৪. বাংলাদেশের ষষ্ঠ জাতীয় জনশুমারি ও গৃহগণনা কোন সময়ে অনুষ্ঠিত হয় ?
(ক) ১০ জুন থেকে ১৬ জুন ২০২২
(খ) ১৫ জুন থেকে ২১ জুন, ২০২২
(গ) ১৫ জুলাই থেকে ২১ জুলাই, ২০২২
(ঘ) ২০ জুলাই থেকে ২৬ জুলাই, ২০২২

(খ) ১৫ জুন থেকে ২১ জুন, ২০২২

বাংলাদেশের জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২ হচ্ছে বাংলাদেশের জনসংখ্যার বিস্তারিত গণনার লক্ষ্যে অনুষ্ঠিত দেশের ষষ্ঠ জাতীয় আদমশুমারি। এটি বাংলাদেশের প্রথম ডিজিটাল আদমশুমারি। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর তত্ত্বাবধানে ২০২২ সালের ১৫ জুন থেকে ২১ জুন পর্যন্ত এক সপ্তাহব্যাপী অনুষ্ঠিত হয়।

৬৫. কূটনৈতিক ক্ষেত্রে অবদানের জন্য গত ২০২০ সালে প্রবর্তিত পুরস্কারের নাম কী?
(ক) বঙ্গবন্ধু ডিপ্লোমেটিক অ্যাওয়ার্ড ফর এক্সিলেন্স
(খ) বঙ্গবন্ধু ডিপ্লোমেটিক এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড
(গ) বাংলাদেশ ডিপ্লোমেটিক অ্যাওয়ার্ড ফর এক্সিলেন্স
(ঘ)বঙ্গবন্ধু ডিপ্লোমেটিক অ্যাওয়ার্ড

(ক) বঙ্গবন্ধু ডিপ্লোমেটিক অ্যাওয়ার্ড ফর এক্সিলেন্স

কূটনৈতিক ক্ষেত্রে অবদানের জন্য ২০২০ সালে প্রবর্তিত পুরস্কারের নাম বঙ্গবন্ধু ডিপ্লোমেটিক অ্যাওয়ার্ড ফর এক্সিলেন্স।

(খ) NO

স্থির চাপে নির্দিষ্ট ভরের কোন গ্যাসের আয়তন প্রতি ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা বাড়ানো বা কমানোর ফলে 0°C তাপমাত্রায় তার আয়তনের 1/273 ভাগ হারে যথাক্রমে বাড়বে বা কমবে।” যদি t° C = 273° C হয়, তখন Vt = 2Vo হয়।

৬৭.  সোডিয়াম ক্লোরাইড (NaCl) কেলাসের গঠন কীরূপ?
(ক) পৃষ্ঠতল কেন্দ্রিক ঘনকাকৃতির
(খ)  দেহ-কেন্দ্রিক ঘনকাকার
(গ) সংঘবন্ধ-ঘনকাকার
(ঘ) সংঘবন্ধ ষড়কৌণিক আকার

(ক) পৃষ্ঠতল কেন্দ্রিক ঘনকাকৃতির

সোডিয়াম ক্লোরাইড (NaCl) কেলাসের গঠন পৃষ্ঠতল কেন্দ্রিক ঘনকাকৃতির। 

(খ) NO

প্রাথমিক দূষণকারী – দূষণকারী যা সরাসরি উৎস থেকে আসে। উদাহরণ- কার্বন ডাই অক্সাইড, কার্বন মনোক্সাইড, নাইট্রোজেনের অক্সাইড, সালফার ডাই অক্সাইড।

৬৯. নিচের কোনটি সিরামিক উপাদানের প্রধান কাঁচামাল?

(ক) SiO2
(খ) NaNO3
(গ) Na2CO3
(ঘ) Fe2O3

(গ) ZnO

জিঙ্ক অক্সাইড সানস্ক্রিনে মিশ্রিত করা হয় খুব সূক্ষ্ম পাউডার হিসাবে, সাধারণত জিঙ্ক অক্সাইড বাষ্পকে অক্সিজেনের সাথে বিক্রিয়া করার অনুমতি দিয়ে তৈরি করা হয়। এটি সাধারণত কয়েক মাইক্রোমিটার (এক মিটারের এক মিলিয়ন ভাগ) জুড়ে ZnO কণিকা তৈরি করে। এগুলি লোশন বা স্প্রেকে একটি ঘন, সাদা চেহারা দেয়।

৭১.  মানুষের দেহকোষে ক্রোমোজমের সংখ্যা-

(ক) ৪৪টি
(খ)  ৪২ টি
(গ) ৪৬ টি
(ঘ) ৪৮ টি

(গ) ৪৬ টি

মানুষের কোষে ২৩ জোড়া ক্রোমোজোম থাকে (২২ জোড়া অটোসোম এবং এক জোড়া সেক্স ক্রোমোজোম), প্রতি কোষে মোট ৪৬টি দেয়।

৭৩.  মানুষের শরীরের রক্তের গ্রুপ কয়টি?

(ক) চারটি
(খ)  পাঁচটি
(গ) তিনটি
(ঘ) দুইটি

(ক) চারটি

৭৪.  আর্সেনিকের পারমাণবিক সংখ্যা কত?

(ক) ৩৩
(খ) ৩৮
(গ) ৩৬
(ঘ) ৪৪